Hi Friends
এই পোস্টে জেনারেল নলেজ প্রশ্ন ও উত্তর PDF টি শেয়ার করলাম। যেটিতে বাছাই করা ৩৫০টি জেনারেল নলেজ প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া আছে। প্রশ্নোত্তরগুলি তোমাদের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ভীষণভাবে সাহায্য করবে।
জেনারেল নলেজ প্রশ্ন ও উত্তর
০১. গারো পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি – নক্রেক।
০২. ওখা বন্দরটি কোন রাজ্যে অবস্থিত - গুজরাট।
০৩. শিবসমুদ্রম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন রাজ্যে অবস্থিত – কর্ণাটক।
০৪. কোন দেশকে প্রাচ্যের ব্রিটেন বলা হয় – জাপানকে।
০৫. জস বাটলার কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত – ক্রিকেট।
০৬. রামসার সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭১ সালে।
০৭. অন্নপূর্ণা পর্বত কোন দেশে অবস্থিত – নেপাল।
০৮. কোন শহরকে চন্দন বৃক্ষের মন্দির বলা হয় – মাদুরাইকে।
০৯. গান্ধিসাগর অভয়ারণ্য কোথায় অবস্থিত – মধ্যপ্রদেশ।
১০. মায়ানমারের পূর্বের রাজধানীর নাম কি ছিল – ইয়াঙ্গুন।
১১. কর্দমকুলাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত – মেঘালয়।
১২. ল্যান্ড অফ কেকস বলা হয় কোন দেশকে – স্কটল্যান্ড।
১৩. নাসা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৮ সালে।
১৪. ভারতে পাখির পায়ের ন্যায় বদ্বীপ কোথায় দেখা যায় – কৃষ্ণা নদীতে।
১৫. ভাঙ্গরা কোন রাজ্যের নৃত্যকলা – পাঞ্জাব।
১৬. ত্রাসের নদী নামে খ্যাত কোন নদী – তিস্তা নদী।
১৭. রাইন নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় – আল্পস পর্বত।
১৮. সালাল জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত – জম্মু ও কাশ্মীর।
১৯. জৈব জ্বালানি দিবস কোন দিন পালিত হয় – ১০ই সেপ্টেম্বর।
২০. ট্রান্স হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি – লিওপারগেল।
২১. বানম কোন নদীর উপনদী – চম্বল।
২২. বানিহাল গিরিপথের অপর নাম কি – জওহর সুড়ঙ্গ।
২৩. ব্রোঞ্জে কি কি থাকে – তামা ও টিন।
২৪. সূর্য শিশির কোন ধরণের উদ্ভিদ – পতঙ্গভুক।
২৫. মানব শরীরের কোন অঙ্গে লিম্ফোসাইট কোষ গঠিত হয় – অস্থি মজ্জা।
২৬. হিমোসায়ানিন নামক রক্ত রঞ্জকে কি থাকে – কপার।
২৭. শল্কমোচন প্রক্রিয়াটি সংগঠিত হয় – গ্রানাইট শিলায়।
২৮. সবরমতী আশ্রম কে প্রতিষ্টা করেন - মহাত্মা গান্ধী।
২৯. কৃষ্ণনগরের চৌগাছা গ্রামে প্রথম নীল বিদ্রোহ শুরু হয় – ১৮৫৯ সালে।
৩০. আড়াই দিনকা ঝোপড়া কোথায় অবস্থিত – আজমির।
৩১. গৌতম বুদ্ধ কোথায় সিদ্ধি লাভ করেন – বুদ্ধগয়া।
৩২. কোন প্রক্রিয়ায় কার্বনিক অ্যাসিড চুনাপাথরের সঙ্গে বিক্রিয়া করে –কার্বোনেশন প্রক্রিয়ায়।
৩৩. খলজি বিপ্লব হয়েছিল – ১২৯০ সালে।
৩৪. নন্দবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন – মহাপদ্ম নন্দ।
৩৫. ব্লাকফুট ডিজিস হয়ে থাকে – আর্সেনিকের প্রভাবে।
৩৬. আধুনিক কোষ তত্ত্বের জনক – ম্যাথিয়াস স্নাইডেন ও থিয়োডোর সোয়ান।
৩৭. অণুচক্রিকার প্রধান কাজ – রক্ততঞ্চনে সহায়তা করা।
৩৮. জলের অসমসত্ত্ব মিশ্রণকে বলা হয় – প্রলম্বন।
৩৯. পাকস্থলীর অর্ধপাচিত ও অর্ধতরল খাদ্যবস্তুকে বলে – কাইম।
৪০. কামরূপ রাজবংশ কোন রাজ্যে ছিল – আসামে।
৪১. গান্ধিজিকে মহত্মা নামে অভিহিত করেন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪২. এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৭৮৪ সালে।
৪৩. উইলিয়াম মরিস ডেভিস কে ছিলেন – মার্কিন ভূবিজ্ঞানী।
৪৪. উদ্ভিদ হরমোনগুলির মধ্যে ফল পাকাতে সাহায্য করে – ইথিলিন।
৪৫. গমের মধ্যে মরিচা রোগ হয় – পাকসিনিয়া গ্রামিনিস ভাইরাসের ফলে।
৪৬. স্মল পক্স বা গুটি বসন্তের টিকা আবিষ্কার করেন – ড. এডওয়ার্ড জেনার।
৪৭. মানুষের দেহে ক্ষণস্থায়ী গ্রন্থি – থাইমাস।
৪৮. পতঙ্গের মাধ্যমে পরাগসংযোগ হলে তাকে বলে – এন্টোমেফিলি।
৪৯. সেন্ট্রোজোমের সেন্ট্রিওল দুটিকে একসঙ্গে বলে – ডিপ্লোজোম।
৫০. মাছের শুক্রাণুর নিউক্লিয়াসে কোন প্রোটিন থাকে – প্রোটামিন।
৫১. হেনরি এলিয়ট সুলতানি যুগের আকবর বলেছেন – ফিরোজ শাহ তুঘলক।
৫২. বঙ্গদেশে কৌলীন্য প্রথা প্রবর্তন করেছিলেন – বল্লাল সেন।
৫৩. পল্লব বংশের শেষ রাজা কে ছিলেন – অপরাজিত বর্মণ।
৫৪. গান্ধি আরউইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ৫ই মার্চ ১৯৩১।
৫৫. প্রথম কেঁচোকে কৃষকের বন্ধু বলেন – ডারউইন।
৫৬. পেরেকের ওপর হাতুড়ি দিয়ে মারা কোন বলের উদাহরণ - ঘাত বল।
৫৭. লাইসোজাইম কি – এক প্রকার উৎসেচক।
৫৮. আরশোলার হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের সংখ্যা – ১৩টি।
৫৯. শের শাহের বাল্য নাম ছিল – ফরিদ খাঁ।
৬০. খানুয়ার যুদ্ধ সংঘটিত হয় – ১৫২৭ সালে।
৬১. ‘দাগ’ ও ‘হুলিয়া’ ব্যবস্থা প্রচলন করেন - আলাউদ্দিন খলজি।
৬২. নব্যবাংলা চিত্রকলা রীতির অগ্রদূত বলা হয় – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৬৩. কোন লেন্সকে অভিসারী লেন্স বলে – উত্তল।
৬৪. কাবেরি নদীর একটি উপনদীর নাম – ভবানী নদী।
৬৫. রাজ্য সচিবালয়ের শীর্ষাধিকারী কে – মুখ্যসচিব।
৬৬. প্রিন্সেস পার্ক কোথায় অবস্থিত – দিল্লীতে ইন্ডিয়া গেটের কাছে।
৬৭. দুজন কুস্তীগিরের নাম লেখো – সুশীলকুমার ও যোগেশ্বর দত্ত।
৬৮. উত্তরবঙ্গের মূল প্রশাসনিক ভবনের নাম কি – উত্তরকন্যা।
৬৯. কারগিল যুদ্ধ কত সালে হয়েছিল – ১৯৯৯ সালে।
৭০. আলোর তীব্রতা বা উজ্জ্বলতার একক – ক্যান্ডেলা।
৭১. হাওয়া মহল কে নির্মাণ করেন – প্রতাপ সিংহ।
৭২. ‘ওয়েটিং ফর দি মহাত্মা’ বইটির রচয়িতা কে – আর কে নারায়ণ।
৭৩. মোপলা বিদ্রোহ কত সালে হয় – ১৯২১ সালে।
৭৪. আকবরনামার রচয়িতা কে ছিলেন – আবুল ফজল।
৭৫. বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামটি কোথায় অবস্থিত – ঢাকা, বাংলাদেশ।
৭৬. নীল নদ কোন সাগরে পতিত হয়েছে – ভূমধ্যসাগরে।
৭৭. কোলেরু হ্রদটি ভারতের কোন রাজ্যে অবস্থিত – অন্ধ্রপ্রদেশ।
৭৮. জিনের ক্ষুদ্রতম কার্যকরী একক – সিস্ট্রন।
৭৯. বল্লভভাই প্যাটেলকে প্রথম সর্দার আখ্যা দেন – বরদৌলির মহিলারা।
৮০. কর্ণের কোন অংশ দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে – অটোলিথ।
৮১. সম্প্রতি কাঁচের তৈরি মদিনা মসজিদ কোথায় বানানো হয়েছে – প্যারিসে।
৮২. স্যাক্রাম হাড়টি মানবদেহের কোথায় অবস্থিত – কোমড়।
৮৩. সবচেয়ে বড় নার্ভের নাম কি – সাইটিকা নার্ভ।
৮৪. সবচেয়ে বিস্তৃত করোটিক স্নায়ুর নাম – ভেগাস।
৮৫. টায়ালিন নিঃসৃত হয় – মুখগহ্বরের লালাগ্রন্থি থেকে।
৮৬. কৃত্তিবাস পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
৮৭. সাহারায় প্রথম উট পোষে কোন উপজাতি – বারবার উপজাতি।
৮৮. পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন - প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ।
৮৯. খড়গপুর আইআইটি স্থাপিত হয় - ১৯৫১ সালে।
৯০. বাংলার নবজাগরণের জনক ছিলেন - রাজা রামমোহন রায়।
৯১. ভারতের রাজধানী দিল্লিতে কবে স্থানান্তরিত হয় - ১৯১১ সালে।
৯২. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের নির্মাণ কার্য সম্পন্ন হয় - ১৯২১ সালে।
৯৩. অমিত্রঘাত নামে পরিচিত ছিলেন – বিন্দুসার।
৯৪. পেরুর রাজধানীর নাম - লিমা।
৯৫. সালাল জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত - জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে।
৯৬. ভারতের উদীয়মান শিল্প বলা হয় - পেট্রো রসায়ন শিল্পকে।
৯৭. ভারত সরকার কর্তৃক অল ইন্ডিয়া রেডিওর সূচনা হয় - ১৯৩৬ সালে।
৯৮. TRAI -র সম্পূর্ণ নাম - Telecom Regulatory Authority of India.
৯৯. আকবরনামা কে লিখেছিলেন - আবুল ফজল।
১০০. পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণী – আন্দিজ।
১০১. আরব সাগরের রানী বলা হয় - কোচিকে।
১০২. দ্রোণাচার্য পুরস্কার কীসের সঙ্গে যুক্ত - ক্রীড়া প্রশিক্ষণ।
১০৩. শকুন্তলা নাটকের রচয়িতা – কালিদাস।
১০৪. পাকিস্তানের মুদ্রার নাম – রুপি।
১০৫. মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আবিষ্কার করেন – নিউটন।
১০৬. বিখ্যাত গ্রন্থ মহাভারত এর রচয়িতা – বেদব্যাস।
১০৭. কার নামের আগে চাচা কথাটি যুক্ত হয় - পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু।
১০৮. বিশ্বের সর্ববৃহৎ দেশ – রাশিয়া।
১০৯. ডন সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
১১০. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজি সাহিত্য পাঠের উদ্দেশ্যে প্রথম ইংল্যান্ডে যান – ১৮৭৮ সালে।
১১১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ – কবিকাহিনী।
১১২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর পূরবী কাব্য উৎসর্গ করেছিলেন - ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো।
১১৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস - বৌঠাকুরাণীর হাট।
১১৪. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে গুরুদেব সম্মানে ভূষিত করেন - মহাত্মা গান্ধী।
১১৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য প্রকাশিত হয় – ১৯১০ সালে।
১১৬. গোরা উপন্যাসের লেখক - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১১৭. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাইট উপাধি ত্যাগ করেন – ১৯১৯ সালে।
১১৮. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার পান – ১৯১৩ সালে।
১১৯. মহাত্মা গান্ধির জ্যেষ্ঠ পুত্রের নাম – হরিলাল।
১২০. ব্রিটিশ শাসনে প্রথম বাংলা ভাগ হয়েছিল – ১৯০৫ সালে।
১২১. নৌকাডুবি পুস্তকটি রচনা করেন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১২২. বাংলা গদ্যের জনক ছিলেন - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
১২৩. আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন - জর্জ ওয়াশিংটন।
১২৪. বিশাখাপত্তনম শহরটি অবস্থিত – অন্ধ্রপ্রদেশে।
১২৫. মধ্যপ্রদেশের রাজধানীর নাম – ভোপাল।
১২৬. পানিপথের প্রথম যুদ্ধ সংগঠিত হয় – ১৫২৬ সালে।
১২৭. বৈশাখী উৎসব পালিত হয় – পাঞ্জাবে।
১২৮. পুরাণের সংখ্যা – আঠারোটি।
১২৯. ভারতীয় সংবিধান প্রদান করে - এক নাগরিকত্ব।
১৩০. বিবি কা মকবারা অবস্থিত – ঔরঙ্গাবাদে।
১৩১. বন্দেমাতরম গানটি রচনা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
১৩২. ২০০৬ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়েছিল – জার্মানিতে।
১৩৩. যে ভিটামিনের অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়, সেটি হল – ভিটামিন সি।
১৩৪. বেঙ্গল কেমিক্যালস এর প্রতিষ্ঠাতা - প্রফুল্লচন্দ্র রায়।
১৩৫. ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় - ইথিলিন হরমোন।
১৩৬. চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নেতা ছিলেন - সূর্য সেন।
১৩৭. কোষের শক্তিঘর বলা হয় – মাইটোকন্ড্রিয়া।
১৩৮. তেলেঙ্গানা রাজ্যের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন - কে চন্দ্রশেখর রাও।
১৩৯. শ্রীরঙ্গপত্তনমের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়েছিল – ১৭৯২ সালে।
১৪০. ক্যাবিনেট মিশন ভারতে আসে – ১৯৪৬ সালে।
১৪১. ‘সব লাল হো জায়েগা’ উক্তিটি - রঞ্জিত সিং –এর।
১৪২. আত্মীয় সভা প্রতিষ্ঠা করেন - রাজা রামমোহন রায়।
১৪৩. ভারতের প্রবেশদ্বার বলা হয় – মুম্বাই শহরকে।
১৪৪. উদীয়মান সূর্যের দেশ বলা হয় – জাপানকে।
১৪৫. কোন গভর্নর জেনারেল সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করেন - লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংক।
১৪৬. ভারতের প্রথম মুসলিম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন - জাকির হোসেন।
১৪৭. ভারতের প্রথম মিস ওয়ার্ল্ড - রিতা ফারিয়া।
১৪৮. ধনেখালি জন্য বিখ্যাত - তাঁত শিল্পের জন্য।
১৪৯. হাওয়া মহল তৈরী করেছিলেন - মহারাজা প্রতাপ সিং।
১৫০. আদিনা মসজিদ অবস্থিত – পান্ডুয়া।
১৫১. তালিকোটার যুদ্ধ হয়েছিল – ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দে।
১৫২. তহকক-ই-হিন্দ রচনা করেছিলেন – আলবেরুনি।
১৫৩. প্রবাসী ভারতীয় দিবস পালন করা হয় – ৯ই জানুয়ারি।
১৫৪. Hungry Stones- বইটির লেখক - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৫৫. ডেভিস কাপ দেওয়া হয় – টেনিস খেলায়।
১৫৬. শ্রীলঙ্কার জাতীয় খেলার নাম – ভলিবল।
১৫৭. জাকির হোসেন কোন বাদ্যযন্ত্রের সাথে যুক্ত – তবলা।
১৫৮. অন্ধ্রপ্রদেশের বর্তমান রাজ্যপালের নাম - বিশ্বভূষণ হরিচন্দন।
১৫৯. রাষ্ট্রপতি রাজ্যের গভর্নর নিযুক্ত করেন – প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে ।
১৬০. ডঃ আব্দুল কালামের পুরো নাম - আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম।
১৬১. ডঃ আব্দুল কালাম জন্মগ্রহণ করেন – ১৫ই অক্টোবর ১৯৩১ সালে।
১৬২. ডঃ আব্দুল কালাম ভারতের - একাদশতম রাষ্ট্রপতি ছিলেন।
১৬৩. ২০০২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ডঃ আব্দুল কালামের কাছে পরাজিত হন - লক্ষ্মী সেহগল।
১৬৪. ডঃ আব্দুল কালামের অনুপ্রেরণামূলক আত্মজীবনীটির নাম - Wings of Fire.
১৬৫. ডঃ আব্দুল কালাম জন্মগ্রহণ করেন – তামিলনাড়ুতে।
১৬৬. ডঃ আব্দুল কালাম ভারতরত্ন পুরস্কার পান – ১৯৯৭ সালে।
১৬৭. ডঃ আব্দুল কালাম মারা যান – ২৭শে জুলাই ২০১৫ সালে।
১৬৮. তেমুজিন কার প্রকৃ্ত নাম - চেঙ্গিজ খান।
১৬৯. গুণরাজ খাঁ উপাধি পেয়েছিলেন - মালাধর বসু।
১৭০. আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন – রবিকীর্তি।
১৭১. মগধের প্রথম রাজধানী ছিল – রাজগৃহ।
১৭২. কাকুরঘাটি জাতীয় উদ্যান অবস্থিত – ছত্তিশগড়।
১৭৩. মর্নিং স্টার হিসাবে পরিচিত – শুক্র।
১৭৪. মেলঘাট ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র অবস্থিত – মহারাষ্ট্র।
১৭৫. পিচোলা হ্রদ অবস্থিত – উদয়পুর।
১৭৬. দিল্লি কোন নদীর তীরে অবস্থিত – যমুনা।
১৭৭. সংসদের বিভিন্ন পরিষদের সভাপতিদের নিয়োগের দায়িত্ব হল - লোকসভার অধ্যক্ষের।
১৭৮. গরবা নাচের প্রচলন দেখা যায় – গুজরাটে।
১৭৯. “বর্তমান শাক্যমুনি” নামে পরিচিত - হিউয়েন সাঙ।
১৮০. পান্না হীরক খনি অবস্থিত – মধ্যপ্রদেশে।
১৮১. RED CROSS এর প্রতিষ্ঠাতা - হেনরি ডুনান্ট।
১৮২. সবুজ নগর বলা হয় – চেন্নাইকে।
১৮৩. যে সব উদ্ভিদ মরু অঞ্চলে জন্মায় তাদের বলা হয় – জেরোফাইট।
১৮৪. আরব সাগরের রাণী বলা হয় – কোচি বন্দরকে।
১৮৫. বৌদ্ধধর্মে ত্রিপিটক আছে – তিনটি।
১৮৬. ভারতের প্রথম বাঙালি রাষ্ট্রপতি ছিলেন - প্রনব মুখোপাধ্যায়।
১৮৭. সম্রাট অশোকের কোন পত্নী তাঁকে অত্যন্ত প্রভাবিত করেছিল – কারুয়াকি।
১৮৮. গ্রীসের রাজধানীর নাম – এথেন্স।
১৮৯. যুগান্তর পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন - বারীন্দ্র কুমার ঘোষ।
১৯০. ভারতের কোন রাজ্যে প্রথম সূর্যোদয় হয় - অরুণাচল প্রদেশ।
১৯১. ভারতের ধান গবেষণাগার অবস্থিত - ওড়িশার কটকে।
১৯২. হর্ষবর্ধনের সভাকবির নাম – বাণভট্ট।
১৯৩. কোন প্রাণীর রক্ত নীলাভ – চিংড়ি।
১৯৪. সার্কের সদর দপ্তর অবস্থিত – কাঠমান্ডুতে।
১৯৫. পায়রা কিসের প্রতীক – শান্তির।
১৯৬. ভারতীয় সংবিধানে একক নাগরিকত্বের ধারণা নেওয়া হয়েছে – ব্রিটেনের সংবিধান থেকে।
১৯৭. বসুন্ধরা সম্মেলন হয়েছিল – ব্রাজিলে।
১৯৮. অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় খেলা – ক্রিকেট।
১৯৯. কেঁচোর গমন অঙ্গের নাম – সিটা।
২০০. উপগ্রহ সংখ্যা সবচেয়ে বেশি – শনি গ্রহের।
২০১. টেলিফোন আবিষ্কার করেন - গ্রাহাম বেল।
২০২. সাদা শহর বলা হয় – বেলগ্রেডকে।
২০৩. হিউয়েন সাঙ ভারতে আসেন – হর্ষবর্ধনের শাসনকালে।
২০৪. নীলদর্পণ নাটকের রচয়িতা - দীনবন্ধু মিত্র।
২০৫. পোস্ট আন্ড টেলিগ্রাফ ডিপার্টমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে।
২০৬. ভারতে নৌবিদ্রোহ হয় – ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে।
২০৭. লৌহমানব নামে পরিচিত – সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল।
২০৮. পর্যায় সারণীতে অবস্থিত প্রথম ধাতুকল্পের নাম – বোরন।
২০৯. পায়রার মূত্রে বেশি পরিমাণে থাকে - ইউরিক অ্যাসিড।
২১০. এককের SI পদ্ধতি চালু হয় – ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে।
২১১. তড়িৎ পরিবাহিতার একক – সিমেন্স।
২১২. নিউটনের প্রথম সূত্র হতে ধারণা পাওয়া যায় – জড়তার।
২১৩. ছত্রাক বিদ্যাকে বলা হয় – মাইকোলজি।
২১৪. গ্যাসের আয়তন প্রসারণ গুণাঙ্কের মান জানা যায় - চার্লসের সূত্র থেকে।
২১৫. তাপের উত্তম শোষক - কালো অমসৃণ তল।
২১৬. সেলসিয়াস স্কেলে ৪০০K উষ্ণতার মান – ১২৭°C
২১৭. একটি মূলবিহীন উদ্ভিদের নাম – আইকরনিয়া।
২১৮. মানবদেহে সবথেকে বেশি রক্তচাপ হয় – ধমনিতে।
২১৯. ভারতের প্রধান বিচারপতি অবসর নেন – ৬৫ বছর বয়সে।
২২০. স্বাধীন ভারতে সুপ্রিমকোর্ট গঠিত হয় – ১৯৫০ সালে।
২২১. হাইকোর্টের অস্থায়ী বিচারপতিদের নিয়োগ করেন – রাষ্ট্রপতি।
২২২. স্বাধীন ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি ছিলেন - ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ।
২২৩. ‘বাংলার বাঘ’ বলা হয় - আশুতোষ মুখার্জীকে।
২২৪. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী – নীলনদ।
২২৫. ইংল্যান্ডের কোন রাজা সর্বপ্রথম ভারতে আসেন – পঞ্চম জর্জ।
২২৬. ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয় – ১৭৮৯ সালে।
২২৭. মাওরি কোন দেশের উপজাতি – নিউজিল্যান্ড।
২২৮. ‘গঙ্গাস্তোত্রম’ এর রচয়িতা হলেন – শ্ৰীশঙ্করাচার্য।
২২৯. বদরপুর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত – দিল্লীতে।
২৩০. ভারত আক্রমণে বাবরকে আমন্ত্রণ করেছিল - দৌলত খাঁ লোদী।
২৩১. সুলতানি যুগের প্রথম “প্রকৃত রাজা” ছিলেন - ইলতুৎমিস।
২৩২. আলেকজান্ডার ভারতে ছিলেন – ১৯ মাস।
২৩৩. ঘানা পাখিরালয় অবস্থিত – রাজস্থানে।
২৩৪. ভারতের বৃহত্তম লৌহ–ইস্পাত কেন্দ্র – ভিলাই।
২৩৫. গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – নক্রেক।
২৩৬. ভেম্বনাদ কয়াল অবস্থিত – কেরালায়।
২৩৭. ভারতের প্রাচীনতম পর্বতমালার নাম – আরাবল্লী।
২৩৮. দাক্ষিণাত্যের সবচেয়ে বড়ো নদী – গোদাবরী।
২৩৯. ‘ইন দি লাইন অফ ফায়ার’ বইটি লিখেছেন – পারভেজ মুশারফ।
২৪০. অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয় - ১১ই ফেব্রুয়ারী ১৯২২ খ্রি.।
২৪১. পদ্ম পুরস্কার প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালে।
২৪২. ২০২০ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার পেয়েছেন - অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত।
২৪৩. সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি ছিলেন – হরিষেণ।
২৪৪. গীতগোবিন্দ রচনা করেন – জয়দেব।
২৪৫. লাখ বক্স নামে পরিচিত ছিলেন - কুতুবউদ্দিন আইবক।
২৪৬. রক্তকবরী নাটকটি লিখেছেন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২৪৭. অবাক জলপান নাটকটি লিখেছেন - সুকুমার রায়।
২৪৮. চীনের বৃহত্তম বন্দরের নাম – সাংহাই।
২৪৯. হায়দ্রাবাদ অবস্থিত - মুসী নদীর তীরে।
২৫০. ইস্ট্রোজেন নামক হরমোনটি নিঃসৃত হয় - ডিম্বাশয় থেকে।
২৫১. ভাইয়াচার ভূমি ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল – পাঞ্জাবে।
২৫২. সম্রাট জাহাঙ্গীর প্রাণদণ্ড দেন - গুরু অর্জুন সিংহের।
২৫৩. ফারসি ভাষায় রামায়ণ অনুবাদ করেন – বাদাউনী।
২৫৪. ভারত কেশরী কাপ যুক্ত – কুস্তি খেলার সাথে।
২৫৫. ভারতীয় মহিলা প্রথম জ্ঞানপীঠ পুরস্কার পেয়েছিলেন - আশাপূর্ণা দেবী।
২৫৬. মেঘালয়ের রাজধানীর নাম – শিলং।
২৫৭. ভারতের দীর্ঘতম সমুদ্রতট – মেরিনা।
২৫৮. ভারতীয় পঞ্চায়েতি রাজ ব্যবস্থা - তিন স্তরীয়।
২৫৯. কাদম্বরী গ্রন্থের রচয়িতা – বাণভট্ট।
২৬০. আফিং গাছের কাঁচা ফলের ত্বকে পাওয়া যায় – মরফিন।
২৬১. গ্লাইকোজেন সঞ্চিত থাকে – যকৃতে।
২৬২. আমিনি কমিশন গঠন করেন – ওয়ারেন হেস্টিংস।
২৬৩. নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা - মহাপদ্ম নন্দ।
২৬৪. মৃচ্ছকটিক নাটক রচনা করেন – শূদ্রক।
২৬৫. ভারতের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন - ইন্দিরা গান্ধী।
২৬৬. আলিনগরের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয় – ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে।
২৬৭. পাকিস্তানের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম – তিরিচমির।
২৬৮. বিখ্যাত রচনা ‘মানব জমিন’ এর লেখক - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।
২৬৯. মুক্ত সংবহন তন্ত্র দেখা যায় - চিংড়ি, আরশোলা, শামুক।
২৭০. নীল নদ পতিত হয়েছে – ভূমধ্যসাগরে।
২৭১. একক সময়ে বস্তুর সরণকে বলা হয় – বেগ।
২৭২. খৈতান ট্রফি যুক্ত – দাবা খেলার সঙ্গে।
২৭৩. অষ্টদিগগজ গোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন - কৃষ্ণদেব রায়।
২৭৪. নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছদ্মবেশে গৃহত্যাগ করেন – ১৯৪১ সালে।
২৭৫. অল ইন্ডিয়া হরিজন সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন - মহাত্মা গান্ধী।
২৭৬. ৫৪তম জ্ঞানপীঠ পুরস্কার পেলেন – সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষ।
২৭৭. বিখ্যাত পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয় – লাহোর অধিবেশনে।
২৭৮. বাংলার মুকুটহীন রাজা বলা হয় - সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
২৭৯. নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বর্ণিত রয়েছে – ৩২৪ নং ধারায়।
২৮০. ওস্তাদ আলী আকবর খান যুক্ত – সরোদ বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে।
২৮১. ফ্যাট জাতীয় খাদ্যের উৎস হল – বাদাম।
২৮২. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম কবি – লুইপা।
২৮৩. সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক বলা হয় - হার্বাট স্পেন্সরকে।
২৮৪. গ্রিনিচ মান মন্দির অবস্থিত - যুক্তরাজ্যে।
২৮৫. আলিপুর বোমা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন - অরবিন্দ ঘোষ।
২৮৬. গদর পার্টির জন্ম হয় – আমেরিকায়।
২৮৭. প্রথম ভারতীয় আই.সি.এস. হয়েছিলেন - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২৮৮. কংগ্রেসের প্রথম গোষ্ঠীদ্বন্ধ দেখা যায় – সুরাট অধিবেশনে।
২৮৯. বিধবা বিবাহ আইন পাশ হয় – ১৮৫৬ সালে।
২৯০. বাণিজ্য বায়ু বলা হয় – আয়নবায়ুকে।
২৯১. অযোধ্যা শহরটি অবস্থিত – সরযূ নদীর তীরে।
২৯২. ‘City of Lakes’ নামে পরিচিত - উদয়পুর।
২৯৩. রক্ততঞ্চন ব্যাহত হয় - ভিটামিন K এর অভাবে।
২৯৪. আয়োডিনের অভাবে মানবদেহে যে রোগটি হয় তা হল – গলগণ্ড।
২৯৫. নাদীর শাহ ভারত আক্রমণ করেছিলেন – ১৭৩৯ সালে।
২৯৬. কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৮৩৫ সালে।
২৯৭. ব্রহ্মানন্দ নামে পরিচিত ছিলেন - কেশবচন্দ্র সেন।
২৯৮. পেশীর ক্লান্তির জন্য দায়ী পদার্থটির নাম - ল্যাকটিক অ্যাসিড।
২৯৯. বিশ্বের প্রথম রোবট হিসেবে নাগরিকত্ব পেয়েছে – সোফিয়া।
৩০০. মাউন্ট এভারেস্ট নেপালে পরিচিত – সগরমাথা নামে।
৩০১. বালির প্রধান উপাদান - সিলিকা।
৩০২. বিশ্বের প্রথম টেস্টটিউব বেবির নাম - লুইস ব্রাউন।
৩০৩. এলাহাবাদ প্রশস্তি রচনা করেন - সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিসেন।
৩০৪. বাল গঙ্গাধর তিলককে ‘ভারতের হীরে’ বলে সম্বোধন করেছিলেন - গোপাল কৃষ্ণ গোখলে।
৩০৫. খিলাফৎ দিবস উদযাপিত হয় - ১৯১৯ এর ১৭ই অক্টোবর।
৩০৬. ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার ম্যাগনাকার্টা বলা হয় - উডের ডেসপ্যাচকে।
৩০৭. মাইকেল ও ডায়ার কে ইংল্যান্ডে হত্যা করেন - বিপ্লবী উধম সিং।
৩০৮. ‘Kingdom of God’ এর লেখক - লিও টলস্টয়।
৩০৯. বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতর থাকে – নাইট্রোজেন গ্যাস।
৩১০. রাজ্যের লোকসেবা আয়োগের সদস্যদের নিয়োগ করেন – রাষ্ট্রপতি।
৩১১. ভারত সরকারের প্রধান আইনি পরামর্শদাতা – অ্যাটর্নি জেনারেল।
৩১২. বৃষ্টির জলে থাকে - ভিটামিন বি।
৩১৩. রিকেটস রোগ হয় - ভিটামিন ডি এর অভাবে।
৩১৪. পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মন্দির হল - আঙ্করভাট মন্দির।
৩১৫. পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ – মাউন্ট এভারেস্ট।
৩১৬. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ – এশিয়া।
৩১৭. বৈদ্যুতিক পাখা আবিষ্কার করেন - এস এস হুইলার।
৩১৮. পৃথিবীর বৃহত্তম হ্রদ - কাস্পিয়ান।
৩১৯. জিকা ভাইরাস ছড়ায় – মশার মাধ্যমে।
৩২০. সূর্যোদয়ের দেশ বলা হয় - জাপানকে।
৩২১. পৃথিবীর ছাদ বলা হয় - পামির মালভূমিকে।
৩২২. নিশীথ সূর্যের দেশ বলা হয় – নরওয়েকে।
৩২৩. মসজিদের শহর বলা হয় – ঢাকাকে।
৩২৪. গুপ্তযুগে ‘উত্তর রামচরিত’ নাটক রচনা করেছিলেন – ভবভূতি।
৩২৫. প্রাচীন আর্যদের সময় গ্রামের প্রধানকে বলা হত – গ্রামণী।
৩২৬. আয়তনের দিক থেকে ভারতের বৃহত্তম রাজ্য - রাজস্থান।
৩২৭. ডাবল সেঞ্চুরি করা প্রথম ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটার হলেন - মিতালি রাজ।
৩২৮. বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান - ভারতের।
৩২৯. স্বর্ণ উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় দেশ - চীন।
৩৩০. তাহরির স্কয়ার অবস্থিত - মিশরের কায়রোতে।
৩৩১. ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয় - ১৭৮৯ সালে।
৩৩২. হাজার হ্রদের দেশ বলা হয় – ফিনল্যান্ডকে।
৩৩৩. ‘আইফেল টাওয়ার’ অবস্থিত – প্যারিসে।
৩৩৪. বিশ্বের গভীরতম খাল - পানামা খাল।
৩৩৫. আফ্রিকাকে স্পেন থেকে আলাদা করেছে - জিব্রাল্টার প্রণালী।
৩৩৬. NATO এর সদর দপ্তর অবস্থিত – বেলজিয়ামে।
৩৩৭. বিশ্বের বৃহত্তম লাইব্রেরির নাম - লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস।
৩৩৮. এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল – ১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে।
৩৩৯. আর্য সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন - স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী।
৩৪০. হাওয়া মহল অবস্থিত – জয়পুরে।
৩৪১. পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন - প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ।
৩৪২. ভারতের প্রথম মহিলা রাজ্যপাল ছিলেন - সরোজিনী নাইডু।
৩৪৩. মানবদেহের সবচেয়ে বড় অস্থির নাম – ফিমার।
৩৪৪. মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থির নাম – যকৃত।
৩৪৫. স্ট্যাচু অব লিবার্টি অবস্থিত – নিউইয়র্কে।
৩৪৬. জাপানের প্রচলিত কুস্তির নাম – সুমো।
৩৪৭. গঙ্গা নদী পতিত হয়েছে – বঙ্গোপসাগরে।
৩৪৮. বিশ্বের সর্ববৃহৎ উপসাগর (গালফ হিসেবে) হল - মেক্সিকো উপসাগর।
৩৪৯. ‘গদর পার্টি’ প্রতিষ্ঠা করেন - লালা হরদয়াল।
৩৫০. ‘রাখীবন্ধন’ উৎসবের উদ্যোক্তা হলেন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।